বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড বস্ত্র ও পাট মন্ত্রাণালয় — ফিল্ড সুপারভাইজার (15-09-2023) || 2023

common.all_written_question

৭ মার্চের ভাষণের ৪ দফা দাবি - 

  1. সামরিক আইন প্রত্যাহার
  2. সেনাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়া
  3. গণহত্যার তদন্ত করা
  4. নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর

এডিস মশা কামড়ালেই যে মানুষের ডেঙ্গু জ্বর হয় । 

কয়েক প্রজাতির এডিস মশকী (স্ত্রী মশা) ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রধান বাহক। যেগুলোর মধ্যে এডিস ইজিপ্টি মশকী প্রধানতম। ভাইরাসটির পাঁচটি সেরোটাইপ পাওয়া যায়।

২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে এমআরটি লাইন ৬-এর দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও অংশ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের মাধ্যমে ঢাকায় মেট্রোরেল আংশিক চালু হয় এবং তিনি মেট্রোরেলের প্রথম আনুষ্ঠানিক যাত্রার অংশ ছিলেন, যা ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২ থেকে জনসাধারণের চলাচলের জন্য এটি খুলে দেওয়া হয়

বর্তমান সরকারের যে ৫টি মেগা প্রকল্প 

  • ০১. পদ্মা সেতু প্রকল্প
  • ০২. রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
  • ০৩. মেট্রোরেল প্রকল্প
  • ০৪. পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ
  • ০৫. মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র

প্রস্তাবনার মতো মূল সংবিধানও সাধু ভাষায় লিখিত এবং এতে এগারো ভাগে মোট ১৫৩ টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। 

10

SMART বাংলাদেশের স্তম্ভ কয়টি ও কি কি?

dsuc.created: 1 year ago | dsuc.updated: 1 year ago
dsuc.updated: 1 year ago

স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি স্তম্ভ ঠিক করা হয়েছে। এগুলো হলো-স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট।

বৃক্ষরোপণ করা জরুরি।

জলাভূমিকে বলা হয়ে থাকে পরিবেশের রক্ত (Blood)। অথচ আমাদের জলাভূমিসমূহ দিনদিন ভরাট হচ্ছে, বিলুপ্তি ঘটছে। কিছু অসাধু লোক এগুলোতে বিভিন্ন রকম স্থাপনা, বিনোদন কেন্দ্র, খামার ও খামারবাড়ি তৈরি করছে। যার ফলে আমাদের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। জলাভূমির রক্ষার মাধ্যমে, বর্ষাকালের বৃষ্টির পানি, উজানের পানি, আন্তর্জাতিক নদী বা অন্য দেশের ওপর দিয়ে আসা পানিকে ধরে রাখা ও সংরক্ষণ করা যেতে পারে। ফলে পরিবেশের উষ্ণতা কমানো যেতে পারে।

পরিকল্পিত নগরায়ণ :অপরিকল্পিত নগরায়ণ, নিচুভূমি ও জলাভূমিকে উন্নয়ন করে নগরায়ণের পরিকল্পনা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। এর ফলে প্রাকৃতিক পানি নিষ্কাশন পদ্ধতি ও ওয়াটার টেবিল ধ্বংস হচ্ছে, যা পানির ঘাটতি তৈরি করে থাকে। পানির সংরক্ষণ বা ধরে রাখার জায়গা নষ্ট হলে পরিবেশের উষ্ণতার ওপর এর প্রভাব পড়বে। কোন শিল্পপ্রতিষ্ঠান কোন ধরনের গ্রিন হাউজ গ্যাস উত্পাদন করছে, সে বিষয়ে বিশ্বব্যাপী মনিটরিংয়ের অভাব রয়েছে। সেজন্য শিল্পের ওপর মনিটরিং ও তদারকি বৃদ্ধি করতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিবেশবান্ধবভাবে চলছে না, সেগুলো বন্ধ করতে হবে। এছাড়া অপরিকল্পিত ব্যারেজ, বাঁধ, ব্রিজ ও কালভার্ট তৈরি করার কারণে অনেক নদী-খাল ও জলাশয় ভরাট হয়ে যাচ্ছে, সেগুলো আর পানি ধরে রাখতে পারে না। ঐগুলো ড্রেজিং করে নাব্য ও গভীরতা ফিরিয়ে আনা যেতে পারে। অপরিকল্পিত ব্যারেজ, বাঁধ, ব্রিজ ও কালভাট নির্মাণ বন্ধ করতে হবে এবং সমন্বিতভাবে বিভিন্ন দেশকে একত্রে কাজ করতে হবে।

পৃথিবীব্যাপী বৃক্ষনিধন বন্ধ করে ব্যাপক মাত্রায় বনায়ন করতে হবে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয়ভাবে বনায়ন, সামাজিক বনায়ন, পারিবারিক বনায়ন, ছাদকৃষি, আঙিনাকৃষি ও সব পর্যায়ে ব্যাপকভাবে বনায়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। যার ফলে কার্বন ডাইঅক্সাইড শোষণ বৃদ্ধি পাবে ও তাপমাত্রা কমে আসবে।

বর্তমানে বৈশ্বিক ও বাংলাদেশের যে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হচ্ছে, সেজন্য প্রাকৃতিক কারণ যদিও কিছু রয়েছে কিন্তু মানবসৃষ্ট কারণই মুখ্য ভূমিকা পালন করছে। বিশ্বের নেতাদের এবং নীতিনির্ধারকদের আরো সতর্ক, সচেতন হতে হবে। সর্বোপরি সবার পরিবেশকে ভালোবাসতে হবে। তাহলেই বৈশ্বিক উষ্ণতা কমবে এবং আমরা একটি সবুজ পরিবেশ ফিরে পাব।